![]() |
কোন শাকের কী কী উপকারিতা ? |
1) কোন শাকের কী কী উপকারিতা ?
শীতকালীন সবজিগুলোর মধ্যে শাক অন্যতম। কমবেশি আমরা সবাই শাক খেতে ভালবাসি। শাক রান্না করে, অনেকে এর ঝোল সুুুুপের মতো করে খায়। অনেকে আবার শাক ভাজি কিংবা মাছের সঙ্গে রান্না করেও খেতে পছন্দ করেন। তবে যেভাবেই খান না কেন ? শাক শরীরের জন্য অনেক উপকারী। নিয়মিত শাকসবজি খেলে নানা ধরনের রোগ ব্যাধি দূর হয়। এতে শরীর সুস্থ থাকে।
![]() |
পালংশাকের উপকারিতা |
2)পালংশাকের উপকারিতা:
পালংশাক অন্তরের ভিতর জমে থাকা মল সহজে বের করে দিতে সহায়তা করে। যার কারনে যাদের কোষ্ঠকাঠিন্য আছে, তাদের জন্য এই শাক খুবই উপকারী। আবার পালং শাকের বীজ কৃমি ও মূএ-এর রোগ নিরাময় করে। এর কচি পাতা ফুসফুস ও কণ্ঠনালীর সমস্যা, শরীর জ্বালাপোড়া সমস্যা দূর করতেও সাহায্য করে। পালং শাক জন্ডিসেও বিশেষ ভূমিকা পালন করে। পোড়া ঘায়ের, ক্ষতস্থানে বা কোথাও ব্যথায় কালচে হয়ে গেলে, টাটকা পালং পাতার রসের প্রলেপ লাগালে উপকার পাওয়া যায়।পালং শাকের রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন a, b, c, e এবং আয়রন। এ জন্য পালং শাক খেলে রক্তে আয়রনের মাত্রা বাড়ে।
![]() |
লাল শাকের উপকারিতা |
3) লাল শাকের উপকারিতা:
লাল শাক রক্তে হিমোগ্লোবিন বাড়ায়। ফলে যাদের রক্তস্বল্পতা বা এনিমিয়া আছে, তারা নিয়মিত লাল শাক খেলে রক্তস্বল্পতা পূরণ হয়।
কলমি শাকের রয়েছে নানা গুণ। ফোড়া হলে কলমি পাতা একটু আদা সহ বেটে ফোড়া চারপাশে লাগালে ফোড়া গলে যাবে এবং পুঁজ বেরিয়ে শুকিয়ে যাবে।পিঁপড়ে, মৌমাছি কিংবা পোকামাকড় কামড়ালে কলমি শাকের পাতার রস করে লাগালে যন্ত্রণা কমে যাবে।এছাড়া কোষ্ঠকাঠিন্য হলে কলমি শাকের সঙ্গে আখের গুড় মিশিয়ে শরবত বানিয়ে সকাল-বিকাল এক সপ্তাহ খেলে ভালো উপকার পাওয়া যায়। আমাশা হলেও এর শরবত ভালো কাজ করে। আবার গর্ভাবস্থায় মায়েদের শরীরে পানি আসে কলমি শাক বেশি করে রসুন দিয়ে ভেজে তিন সপ্তাহ খেলে অনেক ক্ষেত্রে পানি কমে যায়।
প্রসূতি মায়েদের শিশুরা যদি মায়ের দুধ কম পায় তাহলে কলমি শাক ছোট মাছ দিয়ে রান্না করে খেলে মায়ের দুধ বেড়ে যায়।
![]() |
কচু শাকের উপকারিতা |
5) কচু শাকের উপকারিতা:
কচু শাকে প্রচুর ভিটামিন C থাকায় এ শাঁকের লৌহ দেহে অতি সহজে বিবাহিত হয়। এছাড়া জ্বরের সময় রোগ শরীরের তাপমাত্রা কমানোর জন্য দুধ কচু খাওয়ালে বেশ উপকার পাওয়া যায়। অনেক ক্ষেত্রে ওল কচুর রস উচ্চ রক্তচাপের রোগী কে প্রতিষেধক হিসেবে খাওয়ানো হয় এবং এতে বেশ ভালো পাওয়া যায় নিয়মিত শসা খান এবং সুস্থ ও সবল দেহের অধিকারী হবে। সুস্থ শরীর সবল মন বাঁচতে হলে প্রয়োজন।
0 comments:
Comment me.....