![]() |
মধুর উপকারিতা ও অপকারিতা |
মধু কেন খাবেন ?
অনেক উপকার আছে মধুতে| মধু খুব ভালো একটি শক্তি প্রদান পানীয়| আমাদের শক্তি বৃদ্ধি করে| কিন্তু আমাদের ওজন বাড়ায় না, কার্বোহাইড্রেট ওজন বাড়ায়| মধুর সাথে কার্বোহাইড্রেড একটা বিষয় আছে, কিন্তু ওজন বাড়ায় না|
বাসি পেটে মধু খাওয়ার উপকারিতা:
এক গ্লাস গরম পানির মধ্যে যদি আমি মধু মিশিয়ে পান করি খাই, তাহলে কিন্তু আমার ওজন আরো কমবে| মধু ডাইজেস্ট এর জন্য খুব ভালো কাজ করে| যাদের পেটের সমস্যা হয় অ্যাসিড-এর, তারা মধু ওষুধের মতো ব্যবহার করতে পারেন| চর্ম রোগের জন্য কিন্তু মধু কাজ করে, internal ও external দুইটি ব্যবহার করা যায়| মধু সেই হাজার বছর ধরে ঐতিহ্যগত চিকিৎসায় ব্যবহার করা হচ্ছে|
বাচ্চা হওয়ার পর, যে মায়েরা দুধ হয় না মধু তাদের জন্য ভালো কাজ করে|সকালে গরম পানির সাথে মেশাবেন না, তখন ঠান্ডা পানির সাথে মিশিয়ে মধু খান|
রূপচর্চায় মধুর ব্যবহার :
মধু antiseptic loose motion sensor এবং মুখের ক্রিম গুলোতে ব্যবহার করা হয়| মধু কিন্তু কেটে গেছে লাগাই না, পুড়ে গেছে মধু লাগিয়ে দেন| থেঁতলে গেলে মধু লাগায়| মধু খেলে sex বাড়ে| মধুতে তো আরো অনেক উপকার আছে, সেই জন্য সাধারণত পাঁচ বছর বয়স থেকেই মধু বাচ্চাকে খাওয়ানো যায়| মধু দুইবার করে প্রতিদিন সকালবেলা এক গ্লাস পানিতে মধু দিয়ে খেতে পারেন, স্মৃতিশক্তির জন্য ভালো কাজ করে| মধু খাওয়ার কথা আমরা এতক্ষণ বললাম, কিন্তু মধু রূপচর্চায় খুব ভালো কাজ করে |ত্বক পরিষ্কার করার জন্য ব্যবহার করা হচ্ছে| যাদের ব্রণ আছে তারা মধু লাগান কিছুক্ষণ পর পরিষ্কার করে ফেলুন খুব ভালো কাজ করবে|
মধু সেবনের আশ্চর্য উপকারিতা :
স্মৃতি শক্তি বৃদ্ধি করে| বাচ্চাদের সব রোগে মধু কালো জিরা ব্যবহার করতে পারব, কিন্তু সতর্ক থাকবো ডায়বেটিস রোগীরা অবশ্যই মধু খাবো না কারণ, এখানে যে চিনিটা আছে সেটা সমস্যা করবে|ডায়বেটিস ছাড়া সবার জন্য মধু ও কালো-জিরা আমরা দুটি জিনিসকে সবসময় রাখতে পারি| ভিটামিন হিসেবে রাখতে পারি, ওষুধ হিসেবে রাখতে পারি|
0 comments:
Comment me.....